Logo

চাকরি    >>   নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কমিশনটি আগামী ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে।

এর আগে ৩ অক্টোবর নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস গত ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠনের ঘোষণা দেন। এগুলো হলো—নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ প্রশাসন, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন, জনপ্রশাসন এবং সংবিধান সংস্কার কমিশন।

পাঁচটি কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপন ৩ অক্টোবর এবং সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রজ্ঞাপন ৭ অক্টোবর জারি হয়। কমিশনগুলোর কাজের মেয়াদ ৯০ দিন নির্ধারণ করা হয়েছিল, যার সময়সীমা ছিল ৩১ ডিসেম্বর।

৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ছয়টি সংস্কার কমিশনই প্রস্তাব জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সকল কমিশনই সময় বৃদ্ধির আবেদন করেছে এবং তা অনুমোদিত হয়েছে।

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার জানিয়েছেন, ৩ জানুয়ারি তারা তাদের প্রতিবেদন জমা দেবেন। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সংস্কার কমিশনের প্রধান ইফতেখারুজ্জামান জানিয়েছেন, তাদের প্রতিবেদন জমা দিতে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় লাগবে। সংবিধান সংস্কার কমিশনও একই দিন প্রস্তাব জমা দেবে বলে জানানো হয়েছে।

অন্যদিকে, পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেয়ার সময় ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। বিচার বিভাগ এবং জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব জমা দিতে আরও কিছু দিন লাগবে।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, কাজ শুরু করতে দেরি হওয়া এবং বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজনীয়তা সময় বৃদ্ধির মূল কারণ। প্রতিটি কমিশনই তাদের প্রতিবেদন সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে গুরুত্ব দিচ্ছে।

সরকারের এই পদক্ষেপ সংস্কার প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর ও ফলপ্রসূ করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে।





P.S 220 Winter concert

P.S 220 Winter concert